নিজস্ব প্রতিবেদক,
উত্তর কোরিয়া তাদের দীর্ঘতম পাল্লার আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) পরীক্ষা করেছে, যা পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম। এটি দেশটির সামরিক শক্তি প্রদর্শনের একটি কৌশল বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রধান বিষয়সমূহ:
ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষমতা:
নতুন ক্ষেপণাস্ত্রটি দূরবর্তী লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
এটি পারমাণবিক অস্ত্র বহনের জন্য নকশা করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া:
-জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া:এই পরীক্ষার নিন্দা জানিয়ে তাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করেছে।
– মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র:উত্তর কোরিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছে।
আঞ্চলিক নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জ:
বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপ কেবল কোরীয় উপদ্বীপ নয়, বরং পুরো অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলবে।
বিশ্বব্যাপী প্রভাব:
– এই ধরনের পরীক্ষা আন্তর্জাতিক শান্তির জন্য হুমকি।
– উত্তর কোরিয়া তার কৌশলগত শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে আরও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করছে।
বিশেষজ্ঞদের মতামত:
বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি উত্তর কোরিয়ার সামরিক সক্ষমতা ও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষার একটি পরিষ্কার বার্তা। এই পরীক্ষা নতুন কূটনৈতিক উত্তেজনার জন্ম দেবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
#### **বিস্তারিত জানতে:**
– [আল জাজিরা](https://www.aljazeera.com)
– [বিবিসি](https://www.bbc.com/news)
– [সিএনএন](https://www.cnn.com)
এই পরীক্ষার ফলে অঞ্চলে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে, যা আন্তর্জাতিক কূটনীতি ও নিরাপত্তার জন্য চ্যালেঞ্জ।